Tuesday, September 4, 2012

সময় বাঁচান রান কমান্ড দিয়ে

উইন্ডোজের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, বিভিন্ন আপ্লিকেশনে শুধু রান কমান্ড দিয়ে খুব সহজেই যাওয়া যায়। এতে অনেক সময় বাঁচে। নিচে তেমনই কিছু রান কমান্ড দেওয়া হলো।
প্রথমে উইন্ডোজ কি+R চেপে সরাসরি রান-এ যেতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট কমান্ড দিয়ে সরাসরি যেকোনো প্রোগ্রামে যাওয়া যাবে।ক্যালকুলেটর খুলতে করতে calc লিখে এন্টার করুন।
  • যেকোনো ড্রাইভে যেতে c:, d:, e: এভাবে লিখে এন্টার করুন।
  • বিভিন্ন চিহ্ন খুঁজে পেতে charmap লিখে এন্টার করুন।
  • পাওয়ার অপশনে যেতে powercfg.cpl লিখে এন্টার করুন।
  • রেজিস্ট্রি এডিটরে যেতে regedit লিখে এন্টার করুন।
  • রিমোট ডেস্কটপে যেতে mstsc লিখে এন্টার করুন।কন্ট্রোল প্যানেলে ঢুকতে লিখে control এন্টার করুন।
  • ডিস্ক ক্লিনআপ চালু করতে cleanmgr লিখে এন্টার করুন।
  • মাউস প্রোপার্টিজে ঢুকতে main.cpl লিখে এন্টার করুন।
  • সাউন্ড অ্যান্ড অডিওতে ঢুকতে mmsys.cpl লিখে এন্টার করুন।
  • ডিভাইস ম্যানেজারে ঢুকতে devmgmt.msc লিখে এন্টার করুন।
  • ফন্টসে ঢুকতে fonts লিখে এন্টার করুন।
  • উইন্ডোজ সিকিউরিটি সেন্টারে যেতে wscui.cpl লিখে এন্টার করুন।
  • টাস্ক ম্যানেজার চালু করতে taskmgr লিখে এন্টার চাপুন।
  • সিস্টেম কনফিগারেশনে যেতে sysedit লিখে এন্টার করুন।
  • রিজিয়ন অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ এডিটরে যেতে intl.cpl লিখে এন্টার করুন।
  • স্টার্ট আপ মেন্যুতে যেতে msconfig লিখে এন্টার চাপুন।
  • হার্ডডিস্কের বিভিন্ন ড্রাইভ লুকানোসহ বিভিন্ন কাজে gpedit.msc লিখে এন্টার চাপুন।
  • ইন্টারনেট প্রোপার্টিজ দেখতে inetcpl.cpl লিখে এন্টার চাপুন।
  • অন স্ক্রিন কি-বোর্ড চালু করতে osk লিখে এন্টার চাপুন।

লাইকের নিরাপত্তা দেবে ফেসবুক

সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক এবার বিভিন্ন পেইজের ‘লাইক’-এর নিরাপত্তা দেবে। স্প্যামারসহ কালোবাজারিদের দৌরাত্ম্য কমাতে কঠোর হচ্ছে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সাইটটির নিয়মনীতি। এ ক্ষেত্রে যাতে ভুয়া লাইক না হয়, সেদিকেও নজর দেওয়া হচ্ছে। নতুন এই কার্যক্রমের ফলে শিগগিরই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ম্যালওয়্যার, প্রতারিত ব্যবহারকারী অথবা কেনা লাইকগুলো মুছে যাবে। এতে করে বর্তমানে চালু থাকা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লাইকের সংখ্যা এক শতাংশ কমে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে ফেসবুক জানায়, বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অর্থের বিনিময়ে হাজার হাজার লাইক সংগ্রহ করে থাকে। এ বিষয়টি নীতিমালাবহির্ভূত, যা ঠেকাতে এবার কঠোর হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এর পাশাপাশি অনেক সময়ই বিভিন্ন স্প্যাম প্রোগ্রামের মাধ্যমে প্রতারণা করে অনেক ব্যবহারকারীকে ভিডিওতে ক্লিক করতে আকৃষ্ট করা হয়। এতে বিব্রত হন ব্যবহারকারীরা। নতুন এই উদ্যোগের ফলে এ ধরনের সমস্যাগুলোকেও চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে ফেসবুক।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ফেসবুকের পাশাপাশি একই সমস্যায় আক্রান্ত মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটার এবং আরেক সামাজিক যোগাযোগের সাইট গুগল প্লাস। তবে নিজেদের অবস্থান শক্ত ও ভালো রাখতে ফেসবুক এ উদ্যোগ নিচ্ছে, যাতে করে ব্যবহারকারীদের সমস্যায় পড়তে হয় কম।
এর আগে ফেসবুকের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ১ দশমিক ৫ শতাংশ ভুয়া ও নীতিমালা ভঙ্গের সঙ্গে জড়িত। আর এ অবস্থা যাতে বাড়তে না পারে, সে জন্য প্রতিবেদনে বিশেষ সতর্ক হওয়ার কথাও বলা হয়। এ ব্যবস্থার ফলে ফেসবুকের ব্যবহারকারীরা স্বাচ্ছন্দে ফেসবুক ব্যবহারের সুযোগ পাবেন।
মহাকাশে গাড়ি চালাতে কেমন লাগবে, কল্পনা করতে পারেন! স্টিয়ারিং হুইলের জায়গায় জয় স্টিক, ড্যাশ বোর্ডের জায়গায় সমতল স্ক্রিনের ডিসপ্লে। এরপর দরজা বন্ধ করে, সিটবেল্ট বেঁধে সটান ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের উদ্দেশে দূরভ্রমণে কয়েকজন সঙ্গী নিয়ে বেরিয়ে পড়া। মহাকাশে গাড়ি! চমকে ওঠারই কথা। তবে এ নিছক কল্পকাহিনি নয়, যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাসার কর্মকর্তারা গাড়ির আদলে মহাকাশযান ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন। ছয় আসনের গাড়িসদৃশ এ নভোযানটির নাম হবে ‘ড্রিম চেজার’। মহাকাশ ভ্রমণের এ গাড়িটি নিয়ে বিবিসি সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, সম্প্রতি তিনটি প্রতিষ্ঠানকে নভোযান মহাকাশে পাঠানোর পদ্ধতি উন্নয়নের জন্য নির্বাচিত করে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে নাসা। এ তিনটি প্রতিষ্ঠানের একটি হচ্ছে, কলোরাডোভিত্তিক সিয়েরা নেভাদা করপোরেশন (এসএনসি)। ড্রিম চেজার নামের গাড়িসদৃশ এ মহাকাশযানটি নির্মাণ করছে এসএনসি। নাসা নির্বাচিত অন্য নভোযান হচ্ছে স্পেস এক্সের ‘ড্রাগন’ ও বোয়িংয়ের ‘সিএসটি-১০০’। স্পেস এক্স ও বোয়িংয়ের তৈরি নভোযান দুটি চাঁদে যাওয়া অ্যাপোলো মিশনের ক্যাপসুলসদৃশ।

স্বপ্নের পেছনে ছোটা

ছয় সদস্যের একটি পরিবারে ব্যবহূত গাড়ির মতোই ড্রিম চেজার নামের এ নভোযানটির সামনের অংশের দুটি আসনে চালক ও তাঁর সহকারীর বসার স্থান। তাঁদের পেছনে লটবহর রাখার কিছুটা জায়গা। এর পেছনে রয়েছে আরও কয়েকজনের মতো বসার জায়গা। গবেষকেরা অবশ্য মজা করে বলছেন, এ নভোযানটি আসলে গাড়ির মতো দেখতে বলা হলেও এর বাইরের দিকটা অনেকটা জুতার মতো। জুতার সঙ্গে দুটো পাখাযুক্ত একটি যান! অনেকটাই কল্পকাহিনির আকাশযানগুলোর মতো!
ড্রিম চেজার তৈরির ইতিহাস অবশ্য অনেক পুরোনো। এ ধরনের যান তৈরির ধারণা সত্তরের দশকের। ড্রিম চেজার তৈরির সময় সোভিয়েত ইউনিয়নের একটি পরীক্ষামূলক বিমানের গোপন মডেল অনুসরণ করা হয়েছে। সত্তরের দশকে সোভিয়েত বিমানের গোপনে তোলা একটি ছবির অনুকরণ করে তার ওপর আরও এক দশক গবেষণা চালিয়ে মহাকাশযানটির নকশা করেছেন এসএনসির গবেষক ও প্রকৌশলীরা। এরপর ওই নকশা অনুসারে একটি পরীক্ষামূলক নভোযান তৈরি করে নাসার কাছে প্রস্তাবনা পাঠিয়েছিলেন তাঁরা। নাসার অনুমতি পেয়ে ড্রিম চেজারকে মহাকাশে পাঠানোর উপযোগী করতে নয় বছর ধরে কাজ করছেন গবেষকেরা। সম্প্রতি এ নভোযানটির জন্য নাসার পক্ষ থেকে ২১ কোটি ডলারেরও বেশি অর্থসাহায্য দেওয়া হচ্ছে এসএনসিকে।
এসএনসি স্পেস সিস্টেমের প্রধান মার্ক সিরাঞ্জেলো এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, স্বপ্নের মতো করেই শুরু হয়েছিল তাঁদের এ প্রকল্পটি। ভবিষ্যতের নভোযানটি তৈরির জন্য কাজ করতে শুরু করেছিলেন অল্প কয়েকজন মানুষ। তাঁদের ভাবনায় ছিল মহাকাশ মিশন শেষে স্পেস শাটলের যুগ যখন শেষ হবে, তখন আধুনিক নভোযানের প্রয়োজন পড়বে। এ কথা ভেবেই স্বপ্ন তাড়া করা শুরু হয়েছিল। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবে রূপ নিতে যাচ্ছে। গাড়িসদৃশ মহাকাশযান ইতিমধ্যে তৈরি করা হয়ে গেছে। এমনকি পরীক্ষামূলকভাবে তা আকাশেও ওড়ানো হয়েছে। আগামী বছরের শেষনাগাদ নভোচারীসহ ড্রিম চেজার আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের পথে নিয়মিত যাত্রা শুরু করবে।
মার্ক সিরাঞ্জেলো আরও জানিয়েছেন, বর্তমানে তিনটি প্রতিষ্ঠান স্পেস স্টেশন থেকে নভোচারী আনা-নেওয়া ও রসদ পৌঁছানোর কাজ করতে নভোযান নির্মাণ করছে। পাশাপাশি বাণিজ্যিক ভিত্তিতেও কাজ করবে এ তিনটি প্রতিষ্ঠান।
কার্বন ফাইবার বা তন্তুর তৈরি ড্রিম চেজারকে বয়ে নিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি অ্যাটলাস ৫ রকেট। এ নভোযানটির সবচেয়ে বড় সুবিধা কোনো ধরনের ঝক্কি-ঝামেলা ছাড়াই পৃথিবীতে ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করা। এ ছাড়া ইতিপূর্বে মহাকাশ যাত্রায় স্পেস শাটলগুলো যে ধরনের কাজে ব্যবহার করা হতো, তার সব সুবিধাই এ যানটিতে থাকবে। রসদ পরিবহন ও ছয় সদস্য বহনক্ষমতার এ নভোযানটিকে তাই রাস্তায় চালানো গাড়ির মতোই বলা চলে।
তিনি আরও জানিয়েছেন, স্পেস এক্স ও বোয়িংয়ের সঙ্গে তাঁদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা রয়েছে, তবে ড্রিম চেজারের উন্নয়ন ও কারিগরি অন্যান্য কাজ শেষ করার পর আসল পার্থক্য ধরা পড়বে। তাঁর মতে, পরিবারের সদস্যরা মিলে গাড়িতে চেপে বাইরে বেড়াতে যাওয়ার মতোই ড্রিম চেজারে করে স্বপ্নের মহাকাশ ভ্রমণে বেরিয়ে পড়তে চাইবেন অনেকেই।

কি-বোর্ড ধোয়াও যাবে?

যাঁরা কম্পিউটারে কাজ করেন, তাঁরা জানেন যে কি-বোর্ড ব্যবহারে প্রচুর ধুলা-ময়লা জমে। ব্রাশ দিয়ে এর উপরিভাগের ধুলা-ময়লা পরিষ্কার করা গেলেও কখনোই তা ধুয়ে পরিষ্কার করা যায় না। কারণ, কি-বোর্ডে পানি ঢুকলে তা বাতিল হয়ে যাবে।
সম্প্রতি কি-বোর্ড পরিষ্কার রাখার ঝামেলা এড়াতে লজিটেক নিয়ে এসেছে পানি দিয়ে ধোয়া যাবে এমন কি-বোর্ড। ‘ওয়াশেবল কিবোর্ড কে৩১০’ নামের এই কি-বোর্ডটি সহজেই পানিতে ধোয়া যাবে। রান্নাঘরের সিঙ্কে বারবার ধুলে এবং ১১ ইঞ্চি পানির নিচে ডুবিয়ে রাখলেও এর কোনো ক্ষতি হবে না। ধোয়ার পর শুধু একটু শুকিয়ে নিলেই হলো। কি-বোর্ডটি কাজ করবে নতুনের মতোই। ধোয়ার পর কি-বোর্ডটির পানি ঝরাতে বা শুকাতে এর পেছনে রয়েছে পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা। কি-বোর্ডের অক্ষরগুলো যাতে ভিজে নষ্ট হয়ে না যায়, সে জন্য লেজার প্রিন্ট এবং ইউভি কোটিং ব্যবহার করা হয়েছে।
লজিটেক মাউস এবং কি-বোর্ডের ঊর্ধ্বতন পরিচালক সোফি লে গুয়েন বলেন, ‘সাবধান থাকা সত্ত্বেও আমাদের সবারই অভিজ্ঞতা আছে যে কোনো একসময় কফির কাপটি উল্টে পড়ে গিয়ে কি-বোর্ডটি ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে। আর এসব সমস্যা দূর করতেই লজিটেক এবার কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে এসেছে এই কি-বোর্ড কে৩১০। এটি বারবার ধুলেও এতটুকু নষ্ট কিংবা ব্যবহারের অনুপযোগী হবে না। উইন্ডোজ এক্সপি, উইন্ডোজ ভিসতা এবং উইন্ডোজ সেভেন—সবকিছুর সঙ্গেই এটি মানানসই। আশা করা যাচ্ছে, আগামী অক্টোবর মাসেই কি-বোর্ডটি ইউরোপের বাজারে পাওয়া যাবে। আর এর খুচরা মূল্য হবে ৩৯ দশমিক ৯৯ ডলার। —সিনেট অবলম্বনে প্রদীপ সাহা

প্রণয়ে জড়িয়েছেন গুগল চেয়ারম্যান!



অনলাইন সার্চ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গুগলের এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান এরিক স্মিড বিয়েবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছেন। ৩ সেপ্টেম্বর হিন্দুস্তান টাইমসে প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, বর্তমানে এরিক স্মিড যাঁর সঙ্গে প্রেম করছেন, তিনি ভিয়েতনামের ক্ল্যাসিক্যাল সংগীতে পারদর্শী চো-সান নিউইয়ান। তিনি পেশায় কনসার্টের পিয়ানোবাদক।
নিউইয়র্ক পোস্টের অনলাইন সংস্করণ পেজ সিক্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চো-সান নিউইয়ানের সঙ্গে অস্কারজয়ী টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ব্রায়ান গ্রেজারের সম্পর্ক ছিল। এই জুটি আংটিবদলও করেছিল। তবে সূত্রের বরাতে পেজ সিক্সে বলা হয়েছে, কয়েক মাস থেকে এরিক স্মিডের সঙ্গে অন্তরঙ্গভাবে দেখা যাচ্ছে চো-সান নিউইয়ানকে। এরিক স্মিড ও নিউইয়ানকে একত্রে তাঁর (নিউইয়ান) ‘সোহো’ নামের বাড়ির বাইরে ও ‘ক্যাপ্রিয়ানি’তে ডিনার করতেও দেখা গেছে। এ ছাড়া গুগলের চেয়ারম্যান হিসেবে ব্যস্ত সময় কাটানো এরিক স্মিডকে চো-সান নিউইয়ানের জন্য কনসার্টের আয়োজনে সাহায্য করতেও দেখা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালে নিউইয়র্কের বাসিন্দা লিজা শিল্ডের সঙ্গে এরিক স্মিডের বিয়েবহির্ভূত সম্পর্কের খবর ছেপেছিল নিউইয়র্ক পোস্ট।
এরিক স্মিডের বিয়েবহির্ভূত সম্পর্কের গুজব ডালপালা মেললেও তাঁর স্ত্রী ওয়েন্ডি স্মিডের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়নি। ওয়েন্ডি স্মিড ও এরিক স্মিড আলাদা থাকেন। কোটিপতি প্রযুক্তিবিদ স্বামীর কাছ থেকে আলাদা অবস্থায় ভালো আছেন বলেই জানিয়েছেন ওয়েন্ডি।
তবে ভিয়েতনামের সংগীতশিল্পীর সঙ্গে নতুন প্রেম প্রসঙ্গে এরিক স্মিড, চো-সান নিউইয়ান কিংবা ওয়েন্ডি কেউই মুখ খোলেননি।

৮ ডলারে ‘নকল’ আইফোন ৫! (ভিডিও)

অ্যাপলের তৈরি নতুন সংস্করণের আইফোনটি এখনো বাজারে আসেনি প্রযুক্তিবিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, ১২ সেপ্টেম্বর আইফোন ৫ স্মার্টফোনটির ঘোষণা দিতে পারে অ্যাপলস্মার্টফোনটির সম্ভাব্য নকশা ও ফিচার নিয়ে বিভিন্ন প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে নানা তথ্যএসব ফিচারসংবলিত আইফোন ৫’-এর সাদৃশ্যের স্মার্টফোনে এখন চীনের বাজার সয়লাব এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার
বার্লিনে অনুষ্ঠিত আইএফএ ট্রেড শোতেও দেখা মিলেছে সম্ভাব্য আইফোন ৫সাদৃশ্যের এ মুঠোফোনেরতবে স্মার্টফোনটির নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান-সংক্রান্ত কোনো তথ্য অবশ্য এখানে প্রকাশ করা হয়নিপ্রযুক্তিবিশ্লেষকেরা একে নকলআইফোন বলেই অভিহিত করেছেন
চীনের বাজারে এ ধরনের নকল আইফোন বিক্রি হচ্ছে মাত্র আট ডলারে
জিএসএম ইসরায়েল নামের একটি ইউটিউব অ্যাকাউন্ট থেকে নকল আইফোন ৫-এর ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে, যাতে নকল আইফোন ৫-এর তথ্য বর্ণনা করা হয়েছে


নকিয়া-সিমেন্সের বিএসএস ইউনিট কিনবে এরিকসন


নকিয়া-সিমেন্সের বিএসএস ইউনিট কিনবে এরিকসন

www.winlifeitgital.blogspot.com

নকিয়া-সিমেন্স নেটওয়ার্কসের বিজনেস সাপোর্ট সিস্টেম (বিএসএস) বিভাগটি কেনার আগ্রহ দেখিয়েছে মোবাইল নেটওয়ার্ক অবকাঠামো সরবরাহের ক্ষেত্রে বিশ্বের বৃহত্তম সুইডেনের প্রতিষ্ঠান এরিকসন৩ সেপ্টেম্বর এক খবরে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে

নকিয়া-সিমেন্স নেটওয়ার্কসের (এনএসএন) বিজনেস সাপোর্ট সিস্টেম বিভাগটি টেলিকম অপারেটরদের কাছে বিল ও চার্জ পদ্ধতি নিয়ে কাজ করে
নকিয়া-সিমেন্সের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, এরিকসনের পাশাপাশি এনএসএনের বিএসএস বিভাগটি কিনতে আগ্রহ দেখিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি নির্মাতা অ্যামডকসবিভাগটি বিক্রি করে দেওয়ার জন্য কিছুদিন ধরেই ক্রেতা খুঁজছিল ওই প্রতিষ্ঠান
টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তিব্যবসায় অনেক আগেই হাত মিলিয়েছে নকিয়া ও সিমেন্সনকিয়া-সিমেন্স নেটওয়ার্কস নাম দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি ব্যবসায়িক সাফল্যও অর্জন করেছে
নকিয়া-সিমেন্স নেটওয়ার্কস বিশ্বের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের দুই প্রধান প্রতিষ্ঠান নকিয়া ও সিমেন্সের ৫০:৫০ বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত আলাদা একটি প্রতিষ্ঠানখরচ কমাতে প্রতিষ্ঠানটি থেকে এ বছর ১৭ হাজার কর্মী ছাঁটাই করা হচ্ছেএদিকে সুইডেনের এরিকসন বিএসএস সেবা আরও বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছে