Thursday, September 6, 2012

যুক্তরাষ্ট্রে গ্যালাক্সি এস৩ সবচেয়ে জনপ্রিয়!

২০০৭ সালের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে জনপ্রিয় হতে শুরু করেছিল বায়োফুয়েলের ব্যবহার। ভুট্টা ও গমের মত খাদ্যশস্য ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রে ইথানল তৈরি করা হয়, যা বায়োফুয়েল বা জৈবজ্বালানি হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে দেশটিতে জ্বালানির চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় খাদ্যশস্য ব্যবহার করে ইথানল তৈরির জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আবার এদিকে যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমান খরা পরিস্থিতিতে খাদ্য ঘাটতির এ সময়ে অনেকেই ইথানল তৈরিতে অধিক খাদ্যশস্য ব্যয়ের বিরোধিতা করছেন । তবে দেশটির কৃষি ও অর্থনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, ইথানল তৈরির পক্ষে বিপক্ষে যাই থাকুক না কোনো এর বর্তমান চাহিদার কারণেই ইথানল তৈরি বন্ধ করা সম্ভব নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েল ফার্গো ব্যাংকের কৃষি অর্থনীতিবিদ মাইকেল সোয়ানসন এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘বর্তমানে জৈব জ্বালানির চাহিদা বাড়ছে আর তাতেই বাড়ছে দাম। খাদ্যশস্যনির্ভর ইথানল তৈরি করা বন্ধ করার প্রসঙ্গ আলাদা’।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে চলছে দুর্বিষহ খরা। দেশটির ৫৫ শতাংশ অঞ্চলই এখন খরার কবলে। গত অর্ধশতাব্দীর মধ্যে এ বছরের খরা সবচেয়ে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। ফলে দেশটিতে খাদ্যশস্যের দাম প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। এতে পশু খামার মালিকরা পড়েছেন সমস্যায়। জৈব জ্বালানি তৈরিতে পশুখাদ্যের ব্যবহার বন্ধ করতে তারা আন্দোলনে নেমেছেন। টেক্সাস ও নর্থ ক্যারোলিনার মত পশু খামার আছে এমন রাজ্যগুলোর গভর্নররা ওবামা প্রশাসনের কাছে ২০০৭ সালের একটি ম্যানডেট বাদ দেওয়ার দাবি করছেন। এ ম্যানডেটে খাদ্যশস্য ব্যবহার করে ইথানল তৈরির করার নির্দেশনা রয়েছে। বুশ প্রশাসন এ ম্যানডেট সই করেছিল। তবে এখনই বিষয়টি বন্ধ করার জন্য কোনো তোড়জোড় করছে না ওবামা প্রশাসন।
এ প্রসঙ্গে আমেরিকান ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের জ্যৈষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট জন ব্ল্যানসফিল্ড জানিয়েছেন, খাদ্যশস্য থেকে ইথানল তৈরির প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেওয়া হলে অনেকেই হয়তো খুশি হবে আবার অনেকের জন্য তা সমস্যা তৈরি করবে। এটা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য শাঁখের করাত। একধারে উপকার যেমন তেমনি খামারিরা খাবারের সংকটে পড়ছেন এর জন্যই।
বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, শস্যের দাম বাড়ার ফলে পশুখাদ্য ব্যবসায়ীদের ও খামারিদের অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। প্রভাব পড়ছে পোলট্রি ও ডেইরিতেও। অন্যদিকে আবার ইথানল তৈরিতে খাদ্যশস্যের চাহিদার কারণেই খাবারের দাম ও জমির দাম বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে ইথানল সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যবসা।
খাদ্যশস্য নির্ভর ইথানলের উত্পাদন কমিয়ে দিলে আবার কমে যাবে জমির দাম ও বায়োফুয়েলের লাভজনক ব্যবসা। যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য সমস্যার মধ্যে জৈব জ্বালানি নিয়ে এখন সরগরম আলোচনা তৈরি হয়েছে।

দুই লুমিয়া নিয়ে নকিয়ার শেষ চেষ্টা (ভিডিও)

নিউ ইয়র্কের একটি অনুষ্ঠানে গতকাল ৫ সেপ্টেম্বর নকিয়ার প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ইলোপ লুমিয়া সিরিজের উইন্ডোজ নির্ভর দুটি স্মার্টফোনের ঘোষণা দিয়েছেন। উইন্ডোজ ফোন ৮ অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর নতুন দুটি স্মার্টফোন হচ্ছে- লুমিয়া ৯২০ ও লুমিয়া ৮২০। অনুষ্ঠানে নকিয়ার প্রধান নির্বাহী এ ফোনটি নিয়ে উচ্চাশা পোষণ করলেও প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন- এ দুটি স্মার্টফোনই নকিয়ার জন্য শেষ সুযোগ হতে পারে।
এ প্রসঙ্গে ইলোপ জানিয়েছেন, ‘লুমিয়া ৯২০ ও লুমিয়া ৮২০ বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী বৈশিষ্ট্যের ফোন’। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে টেলিগ্রাফ অনলাইন।
আগামী বছরের শুরুতেই এ স্মার্টফোন দুটি বাজারে আনবে ফিনল্যান্ডের মোবাইল ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়া।
লুমিয়া ৯২০ স্মার্টফোনটিতে রয়েছে সাড়ে চার ইঞ্চি মাপের বাঁকানো এইচডি প্রযুক্তির ডিসপ্লে, ডুয়াল কোরের ১.৫ গিগাহার্টজের প্রসেসর, ১ গিগাবাইট র্যাম, নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন (এনএফসি) প্রযুক্তি, ৮ মেগাপিক্সেল পিউরিভিউ ক্যামেরা সুবিধা। শক্ত প্লাস্টিক বা পলিকার্বনেটের তৈরি লুমিয়া ৯২০ স্মার্টফোনটিতে তারবিহীন চার্জিং পদ্ধতি যুক্ত হয়েছে। এলটিই এবং এইচএসপিএ+ উভয় প্রযুক্তি সমর্থন করবে লুমিয়া ৯২০।
লুমিয়া সিরিজের নতুন ৮২০ স্মার্টফোনটি ৪.৩ ইঞ্চি মাপের সমান্তরাল ওএলইডি স্ক্রিনের সঙ্গে রয়েছে ডুয়াল কোরের প্রসেসর, ১ গিগাবাইট র্যাম, এনএফসি ও তারবিহীন চার্জিং পদ্ধতি। লুমিয়া ৮২০ এ রয়েছে কার্ল জেইস লেন্স ভিত্তিক ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এছাড়া ভয়েস চ্যাটের জন্য সামনের দিকে রয়েছে ভিজিএ ক্যামেরা। ৮ গিগাবাইট মেমোরির পাশাপাশি রয়েছে মাইক্রোএসডি কার্ড ব্যবহারের সুবিধা এবং ৭ গিগাবাইট স্কাই ড্রাইভ স্পেস। সাতটি রঙে বাজারে আসবে নকিয়ার লুমিয়া ৮২০।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর এ দুটি স্মার্টফোনের মাধ্যমেই স্মার্টফোনের বাজারে ঘুরে দাঁড়ানোর পরিকল্পনা করেছে নকিয়া।
স্মার্টফোন দুটির দাম বিষয়ে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি নকিয়া।

এইচটিসির উইন্ডোজ ফোন আসছে ১৯ সেপ্টেম্বর

স্যামসাং ও নকিয়ার পর এবার উইন্ডোজ ফোন তৈরির ঘোষণা দিতে চলেছে তাইওয়ানের ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান এইচটিসি। ১৯ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে এ নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনও ডেকেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ অনুষ্ঠানেই প্রতিষ্ঠানটি মাইক্রোসফটের নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ফোন ৮নির্ভর স্মার্টফোনের ঘোষণা দিতে পারে। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটস।
নিউইয়র্কে ওই সংবাদ সম্মেলনে ‘জেনিথ’ ‘অ্যাকর্ড’ ও ‘রিও’ নামের তিনটি মডেলের উইন্ডোজ স্মার্টফোনের ঘোষণা দিতে পারে এইচটিসি। প্রযুক্তিবিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, এইচটিসির জেনিথ হবে হাই এন্ডের বা বেশি দামের স্মার্টফোন, অ্যাকর্ড মিড রেঞ্জের বা মাঝারি মূল্যের আর রিও হবে লোয়ার এন্ডের বা সাশ্রয়ী দামের।
চলতি বছরের জুন মাসে মাইক্রোসফট ঘোষণা করেছিল চারটি উইন্ডোজ ফোন নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানের নাম। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: স্যামসাং, নকিয়া, এইচটিসি ও হুয়াউয়ে। ইতিমধ্যে স্যামসাং এটিভ এস নামে উইন্ডোজনির্ভর স্মার্টফোন তৈরির ঘোষণা দিয়েছে। নকিয়া আনছে লুমিয়া ৯২০ ও লুমিয়া ৮২০। ১৯ সেপ্টেম্বর এইচটিসির পক্ষ থেকে ঘোষণা আসবে উইন্ডোজনির্ভর স্মার্টফোনের। তবে এখনো চীনের হুয়াউয়ের পক্ষ থেকে কোনো ঘোষণা আসেনি। এ চারটি প্রতিষ্ঠান ছাড়া সনি ও এসার উইন্ডোজনির্ভর স্মার্টফোন বাজারে আনতে পারে।

ট্যাবলেটের যুদ্ধের জন্য আমাজন প্রস্তুত

অনলাইনে পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান আমাজন আজ ৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার নতুন পণ্যের ঘোষণা দিতে যাচ্ছে। প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা বলছেন, ইন্টারনেটের এ যুগে মোবাইল পণ্যের ক্ষেত্রে আমাজনের নতুন সৈনিক হিসেবেই এ পণ্যগুলো বাজারে আসবে। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
৬ সেপ্টেম্বর লস অ্যাঞ্জেলেসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ৭ ইঞ্চি কিন্ডল ফায়ারের একটি নতুন সংস্করণের সঙ্গে ১০ ইঞ্চি কিন্ডল ফায়ার ট্যাবলেটের ঘোষণা দিতে পারে আমাজন। একই সঙ্গে নতুন কিন্ডল ই-বুক রিডারেরও ঘোষণা দিতে পারে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা বলছেন, আমাজনের কিন্ডল ট্যাবলেটের ক্ষেত্রে দামই সবচেয়ে বড় নির্ণায়ক। একমাত্র সাশ্রয়ী দামের ট্যাবলেটই আমাজনকে যুদ্ধে জয়ী করতে পারে।
আমাজনকে বর্তমানে ট্যাবলেটের বাজারে অ্যাপল ও গুগলের অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর ট্যাবলেটের সঙ্গে টিকে থাকার লড়াই লড়তে হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে প্যাসিফিক ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের প্রযুক্তি বিশ্লেষক চাদ বার্টলে জানিয়েছেন, ইন্টারনেট ভিত্তিক পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ট্যাবলেট যুদ্ধে জয়ী হওয়াটা আমাজনের জন্য জরুরি।
যুদ্ধে জয়ী হতে আমাজন অবশ্য বেশ কিছু ফিচারে পরিবর্তন আনছে। ‘কিন্ডল ফায়ার’ ট্যাবলেটের নতুন সংস্করণে গুগলের ম্যাপ-সেবা বাদ দিয়ে নকিয়ার ম্যাপ-সেবা যুক্ত করছে আমাজন।
গত ৩০ আগস্ট আমাজন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কিন্ডল ফায়ারের প্রথম সংস্করণটি বাজারে ছাড়ার নয় মাসের মধ্যেই সব বিক্রি হয়ে গেছে। নতুন সংস্করণে গুগলের ম্যাপ-সেবার পরিবর্তে যুক্ত হবে নকিয়ার ম্যাপ-সেবা। জিপিএস বা ওয়াই-ফাই প্রযুক্তির সাহায্যে নকিয়ার ম্যাপ-সেবা কিন্ডল ফায়ারে ব্যবহার করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। রাস্তার ম্যাপের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় তথ্য উপযোগী ম্যাপ-সেবাও পাওয়া যাবে।
আমাজনের কিন্ডল ফায়ারের প্রথম সংস্করণটি ছিল ৭ ইঞ্চি মাপের। এর দাম ছিল ১৯৯ ডলার।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, বর্তমানে ট্যাবলেটের বাজারে ‘দাম’ জনপ্রিয়তার সবচেয়ে বড় নির্ণায়ক। বর্তমানে ২০০ ডলারের নীচে অনেক ট্যাবলেট বাজারে চলে এসেছে। আমাজন যদি ট্যাবলেটের দাম ১৫০ ডলারের নীচে রাখতে পারে তবে অন্য ট্যাবলেট নির্মাতাদের জন্যও বাজার ধরতে দাম কমানোর প্রতিযোগিতায় নামতে হবে।

ফলপ্রসূ ইন্টারনেট ব্যবহারে শেষ দশে বাংলাদেশ

ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করাসহ ইন্টারনেটের ফলপ্রসূ ব্যবহার বিবেচনায় ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশনের করা টিম বার্নার্স লি ওয়েব ইনডেক্স ২০১২-তে বাংলাদেশের স্থান হয়েছে শেষ দশে। ৬১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৫৫তম স্থান পেয়েছে। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
টিম বার্নার্স লি ওয়েব ইনডেক্স তৈরিতে ৬১টি দেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার, প্রয়োজনীয়তা, সামাজিক ও আর্থিক প্রেক্ষাপট, রাজনৈতিক প্রভাব, ইন্টারনেট সংযোগের সূচক ও ইন্টারনেট অবকাঠামোর বিষয়গুলোর তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এ প্রসঙ্গে স্যার টিম বার্নার্স লি জানিয়েছেন, এ জরিপের মাধ্যমে তৈরি করা তালিকা বিভিন্ন দেশের কাছে ইন্টারনেট ব্যবহারের তথ্য পৌঁছে দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছে।
৫ সেপ্টেম্বর বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে স্যার বার্নার্স লি বলেছেন, ‘জরিপের প্রাথমিক অবস্থায় আমরা কতজনের কাছে ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে সে তথ্য সংগ্রহ করেছিলাম। মুঠোফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে কতজন ইন্টারনেট ব্যবহার করে, সে তথ্য সংগ্রহের পর আমরা জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের ইন্টারনেটে করা কাজগুলোর তথ্য সংগ্রহ করি। ইন্টারনেট কেন ব্যবহার করে বা দেশে ইন্টারনেটের প্রভাব, এ-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয় পরের পর্যায়ে।’
টিম বার্নার্স লি আরও জানিয়েছেন, এখনো অনেক দেশেই ইন্টারনেট ব্যবহারের বিষয়টি বিলাসিতা হিসেবেই গণ্য করা হয়। বর্তমানে সারা বিশ্বের তিনজনের মধ্যে একজনের কাছে ইন্টারনেট-সুবিধা পৌঁছেছে। এশিয়ার অবস্থা আরও খারাপ। এখানে ছয়জনের মধ্যে মাত্র একজন ইন্টারনেট ব্যবহার করে। কিন্তু টিম বার্নার্স লির মতে, ইন্টারনেট সংযোগ পেতে খরচ বেশি হওয়ায় কোটি কোটি মানুষের ইন্টারনেট ব্যবহারের অধিকার এখনো অপূর্ণ রয়ে গেছে।
ইন্টারনেটের যথাযথভাবে ব্যবহারের দিক থেকে তালিকায় থাকা শীর্ষ পাঁচটি দেশ হচ্ছে সুইডেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফিনল্যান্ড। এ তালিকায় শেষের পাঁচটি দেশ হচ্ছে ইয়েমেন, জিম্বাবুয়ে, বারকিনো ফাসো, বেনিন ও ইথিওপিয়া।
তালিকাটি পাওয়া যাবে www.thewebindex.org. লিংকে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ টেলিকম রেগুলারিটি কমিশনের তথ্য অনুসারে বাংলাদেশে ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় রয়েছে দুই কোটি মানুষ। এর মধ্যে প্রচলিত আইএসপির ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সংখ্যা ৬০ লাখ।