ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করাসহ
ইন্টারনেটের ফলপ্রসূ ব্যবহার বিবেচনায় ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশনের করা
টিম বার্নার্স লি ওয়েব ইনডেক্স ২০১২-তে বাংলাদেশের স্থান হয়েছে শেষ দশে।
৬১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৫৫তম স্থান পেয়েছে। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে
বিবিসি।
টিম বার্নার্স লি ওয়েব ইনডেক্স তৈরিতে ৬১টি দেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার, প্রয়োজনীয়তা, সামাজিক ও আর্থিক প্রেক্ষাপট, রাজনৈতিক প্রভাব, ইন্টারনেট সংযোগের সূচক ও ইন্টারনেট অবকাঠামোর বিষয়গুলোর তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এ প্রসঙ্গে স্যার টিম বার্নার্স লি জানিয়েছেন, এ জরিপের মাধ্যমে তৈরি করা তালিকা বিভিন্ন দেশের কাছে ইন্টারনেট ব্যবহারের তথ্য পৌঁছে দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছে।
৫ সেপ্টেম্বর বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে স্যার বার্নার্স লি বলেছেন, ‘জরিপের প্রাথমিক অবস্থায় আমরা কতজনের কাছে ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে সে তথ্য সংগ্রহ করেছিলাম। মুঠোফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে কতজন ইন্টারনেট ব্যবহার করে, সে তথ্য সংগ্রহের পর আমরা জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের ইন্টারনেটে করা কাজগুলোর তথ্য সংগ্রহ করি। ইন্টারনেট কেন ব্যবহার করে বা দেশে ইন্টারনেটের প্রভাব, এ-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয় পরের পর্যায়ে।’
টিম বার্নার্স লি আরও জানিয়েছেন, এখনো অনেক দেশেই ইন্টারনেট ব্যবহারের বিষয়টি বিলাসিতা হিসেবেই গণ্য করা হয়। বর্তমানে সারা বিশ্বের তিনজনের মধ্যে একজনের কাছে ইন্টারনেট-সুবিধা পৌঁছেছে। এশিয়ার অবস্থা আরও খারাপ। এখানে ছয়জনের মধ্যে মাত্র একজন ইন্টারনেট ব্যবহার করে। কিন্তু টিম বার্নার্স লির মতে, ইন্টারনেট সংযোগ পেতে খরচ বেশি হওয়ায় কোটি কোটি মানুষের ইন্টারনেট ব্যবহারের অধিকার এখনো অপূর্ণ রয়ে গেছে।
ইন্টারনেটের যথাযথভাবে ব্যবহারের দিক থেকে তালিকায় থাকা শীর্ষ পাঁচটি দেশ হচ্ছে সুইডেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফিনল্যান্ড। এ তালিকায় শেষের পাঁচটি দেশ হচ্ছে ইয়েমেন, জিম্বাবুয়ে, বারকিনো ফাসো, বেনিন ও ইথিওপিয়া।
তালিকাটি পাওয়া যাবে www.thewebindex.org. লিংকে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ টেলিকম রেগুলারিটি কমিশনের তথ্য অনুসারে বাংলাদেশে ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় রয়েছে দুই কোটি মানুষ। এর মধ্যে প্রচলিত আইএসপির ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সংখ্যা ৬০ লাখ।
টিম বার্নার্স লি ওয়েব ইনডেক্স তৈরিতে ৬১টি দেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার, প্রয়োজনীয়তা, সামাজিক ও আর্থিক প্রেক্ষাপট, রাজনৈতিক প্রভাব, ইন্টারনেট সংযোগের সূচক ও ইন্টারনেট অবকাঠামোর বিষয়গুলোর তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এ প্রসঙ্গে স্যার টিম বার্নার্স লি জানিয়েছেন, এ জরিপের মাধ্যমে তৈরি করা তালিকা বিভিন্ন দেশের কাছে ইন্টারনেট ব্যবহারের তথ্য পৌঁছে দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছে।
৫ সেপ্টেম্বর বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে স্যার বার্নার্স লি বলেছেন, ‘জরিপের প্রাথমিক অবস্থায় আমরা কতজনের কাছে ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে সে তথ্য সংগ্রহ করেছিলাম। মুঠোফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে কতজন ইন্টারনেট ব্যবহার করে, সে তথ্য সংগ্রহের পর আমরা জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের ইন্টারনেটে করা কাজগুলোর তথ্য সংগ্রহ করি। ইন্টারনেট কেন ব্যবহার করে বা দেশে ইন্টারনেটের প্রভাব, এ-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয় পরের পর্যায়ে।’
টিম বার্নার্স লি আরও জানিয়েছেন, এখনো অনেক দেশেই ইন্টারনেট ব্যবহারের বিষয়টি বিলাসিতা হিসেবেই গণ্য করা হয়। বর্তমানে সারা বিশ্বের তিনজনের মধ্যে একজনের কাছে ইন্টারনেট-সুবিধা পৌঁছেছে। এশিয়ার অবস্থা আরও খারাপ। এখানে ছয়জনের মধ্যে মাত্র একজন ইন্টারনেট ব্যবহার করে। কিন্তু টিম বার্নার্স লির মতে, ইন্টারনেট সংযোগ পেতে খরচ বেশি হওয়ায় কোটি কোটি মানুষের ইন্টারনেট ব্যবহারের অধিকার এখনো অপূর্ণ রয়ে গেছে।
ইন্টারনেটের যথাযথভাবে ব্যবহারের দিক থেকে তালিকায় থাকা শীর্ষ পাঁচটি দেশ হচ্ছে সুইডেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফিনল্যান্ড। এ তালিকায় শেষের পাঁচটি দেশ হচ্ছে ইয়েমেন, জিম্বাবুয়ে, বারকিনো ফাসো, বেনিন ও ইথিওপিয়া।
তালিকাটি পাওয়া যাবে www.thewebindex.org. লিংকে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ টেলিকম রেগুলারিটি কমিশনের তথ্য অনুসারে বাংলাদেশে ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় রয়েছে দুই কোটি মানুষ। এর মধ্যে প্রচলিত আইএসপির ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সংখ্যা ৬০ লাখ।
No comments:
Post a Comment